আলুর পরোটা খুব সহজে বাড়ির সরজ্জাম দিয়েই রান্না করা শিখে নিন।আলুর পরোটা।
0
মার্চ ২৪, ২০২৪
ফ্রীজ সম্পর্কে কিছু জেনে রাখা ভালো:- এখন রান্না যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি এখন ফ্রীজ ও গুরুত্বপূর্ণ তাই
জেনে রাখা ভালো:-
১. ফ্রীজে সুগন্ধ বা দুর্গন্ধ যুক্ত
কোন ও বস্তু কখনত্ত
ফ্রীজে রাখবেন না। তাহলে সব জিনিসই গন্ধ
হয়ে যাবে।
২. রান্না করা তরকারি,মাছ ও মাংস,ডাল,
ফলের তৈরি ফিরনী,ক্রীম, নোনতা খাবার ইত্যাদি ফ্রীজ থেকে একবার বার করে, আবার ফ্রীজে রাখা যাবে না।বার করার সঙ্গে সঙ্গে তাতে গরম হাওয়া লাগে, তারপর আবার ফ্রীজের ঠাণ্ডায় রাখলে তাপমাত্রার গোলমালের জন্য সহজেই পচে যায়। সেই জন্য ফ্রীজের মধ্যে রেখে প্রয়োজন মতো বার করবেন। একবার ফ্রীজ থেকে কোন জিনিস বের করে তা খেয়ে নেওয়া
উচিত।বের করে আবার ফ্রীজে ঢোকানো উচিত নয়।
৩. ফ্রীজের ভেতরের তাপমাত্রা যেন শূন্যে ডিগ্ৰীর থেকে কম থাকে সেদিকে
খেয়াল রাখতে হবে।
৪. যদি তাপমাত্রা ঠিকঠাক অবস্থায় থাকে আর সামনের ডানা
যদি ঠিকমতো বন্ধ থাকে ও কম খোলা
হয়, তাহলে লোডশেডিং এর ফলে অথবা
কোন কারণে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলে,বিনা বিদ্যুৎ প্রবাহেই কমপক্ষে দুই দিন খাদ্যবস্তু সুরক্ষিত থাকতে পারে।
৫. যদি দুই একদিনের জন্য বাড়ির বাইরে যেতে হয়, তাহলে ফ্রীজ বন্ধ না করে শুধু
থার্মোস্ট্যাটকে খুব নিচু পয়েন্টে রেখে যেতে পারা যায়। কিন্তু খাদ্যবস্তু যদি ভেতরে বেশি থেকে যায়, তাহলে ফ্রীজ বন্ধ করতে হবে।
৬. যেখানে রোদলাগে না বা বেশ
ঠাণ্ডা জায়গা, সেই রকম জায়গা নির্বাচন করে, সেখানে ফ্রীজ রাখবেন। অর্থাৎ ঠাণ্ডা জায়গায় রাখার ব্যবস্থা করবেন।
৭. ফ্রীজের পায়া চারটিতে রবারের চাকতি অথবা কাঠের ব্লক লাগিয়ে দেবেন।এই রকম লাগিয়ে নিলে কমপ্রেসারের শব্দ কম শোনা যাবে।
তাছাড়া যদি কোন কারণে কারেন্ট লিক করে, তাহলে তার হাত থেকে ও অন্তত কিছুটা
বাঁচবেন।
৮. সবসময় ফ্রীজ ২০০ ভোল্টেজ কারেন্টে চালাবেন।এর কম বা বেশি
হলে ফ্রীজের যন্ত্রাংশ গুলিতে চাপ সৃষ্টি হয়।
৯. যদি ফ্রীজকে এক জায়গা থেকে
অন্য জায়গায় সরাতে চান, তাহলে যেমন আছে তেমনি সোজাসুজি ভাবে ধীরে ধীরে অন্যত্র নিয়ে গিয়ে বসাতে হবে। কখনো যেন আড় করে নিয়ে যাবেন না। তাহলে তেলের পাইপে তেল চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়ে কর্মশক্তি কমে যেতে পারে।
১০. শরবত,জল,দুধ প্রভৃতি
তরল বস্তু বোতলে ভরে রাখতে হলে, পুরো বোতল ভর্তি করবেন না যেন, ওপরের
ছিপিটি ভালোভাবে এঁটে বোতল খানিকটা খালি রেখে ফ্রীজে রাখবেন।
১১. ফ্রীজের দরজা দেড় মিনিটের বেশি খোলা রাখবেন না। বেশি খোলা থাকলে, বাইরের গরম হাওয়া বেশি পরিমাণে ফ্রীজে প্রবেশ করে ভেতরের তাপমাত্রাকে কমিয়ে দেবে, তার ফলে খাদ্যবস্তু তো খারাপ হবে
তার সাথে ফ্রীজ খারাপ হত্তয়ার ও সম্ভাবনা থাকে,তাই একটু খেয়াল রাখবেন।
১২. মাছ ও মাংস যদি
কাঁচা অবস্থায় রাখতে হয়, তাহলে শুকনো কাপড়ে মুছে একটি ভালো পাত্রে ঢেকে রাখবেন।
১৩. ফ্রীজ বিশেষ করে গরমের সময় বেশি কাজে ব্যবহার করেন মানুষ।আর আমাদের জীবনে খাবার যেমন মূল্যবান, তেমনি এখন ফ্রীজ ও মূল্যবান জিনিস
হয়ে উঠেছে।ফ্রীজ রাখার সুবিধে ও অনেক রয়েছে।এই
ফ্রীজে রান্না করা খাদ্য বস্তু কমপক্ষে এক সপ্তাহ রাখা
যায়।তাই রান্না সঙ্গে সঙ্গে ফ্রীজ ও জীবনের একটি
অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১. বড় সাইজের আলু ৫ থেকে ৬ টি
প্রথম ধাপ:- প্রথমে ময়দা নিন তারসঙ্গে তিন চামচ ঘি ও নুন
মিশিয়ে আন্দাজমতো জল দিয়ে ভালো
করে চটকে চটকে নরম করে মেখে রাখুন। তারপর আলু গুলি সেদ্ধ করুন তারপর সেই সেদ্ধ করা আলু ভালো ভাবে চটকে নিয়ে পুর তৈরি করুন।আর সেই গুলি সমান ভাবে ভাগ করে নেবেন। অর্থাৎ যতগুলি ময়দার লেচি হবে, সেই পুরত্ত ততগুলি সমান ভাগ হবে।
দ্বিতীয় ধাপ:- এবার ময়দার লেচি কেটে নিন। এরপর সেই লেচির প্রতিটির মধ্যে ১ ভাগ পুর
ভরে মুখ বন্ধ করুন। এরপর ময়দার গুঁড়ি মাখিয়ে মোটা মোটা করে গোলাকৃতি করে বেলে নিন,যেন ফেটে না যায় সেদিকে
খেয়াল রাখবেন। তারপর মাঝারি আঁচে বসিয়ে তেল গরম হলে, তাতে ১ টি করে
অথবা একসঙ্গে দুটি করে পুরোটা ভেজে নিন।প্রত্যেকটির জন্য এক চামচ করে
ঘি দেবেন ও একটু কড়া
করে পরোটা ভাজার মতো ভেজে নিন।এই ভাবেই তৈরি হয় আলুর পরোটা। এবার একটি সুন্দর ভাবে প্লেটে সাজিয়ে টম্যাটো সস্ দিয়ে পরিবেশন করুন। কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না।
Tags