ফিস কচুরি। ছুটির দিনে ব্রেকফাস্টে বানিয়ে ফেলুন ফিস কচুরি বা মাছের কচুরি।Macher kochuri Bengali।

 

ফিস কচুরি। ছুটির দিনে ব্রেকফাস্টে বানিয়ে ফেলুন ফিস কচুরি বা মাছের কচুরি।



ফিস কচুরি বা মাছের কচুরি


একটি ছোট্ট টিপস:-

নখকুনি হলে কি করবেন:- যে সমস্ত মহিলাকে একা হাতে উনুন পরিস্কার করা, সাথে রান্না করা ও বাসন মাজা ইত্যাদি একাকে করতে হয়, তাদের সকলেরই প্রায় নখকুনি দেখা দেয়। এটি আঙ্গুলের নখের পাশ থেকে মাংসপিণ্ড ফুলে যায় ও ব্যাথায় টনটন করতে থাকে।এর কারণে আবার কারো কারো জ্বর ও পর্যন্ত হয়।এই অবস্থায় যেটি করনীয় সেটি হলো কুনি বেগুন ভালো করে বেটে নিয়ে একটু ঘি এ ভেজে নখকুনির ওপর গরম গরম লাগিয়ে দিতে হবে,এর ফলে অনেকটা উপকার পাবেন। অথবা আর একটি কাজ করতে পারেন, কুইনাইনের গুঁড়ো দিয়ে জায়গাটায় আলতো করে বেঁধে রাখলে ও উপশম হবে। এটি একটি ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা। এটি করে দেখতে পারেন। আর যদি বেশি বাড়াবাড়ি হয় তাহলে ডাক্তারকে দেখানো উচিত। আর যদি আপনার পচ্ছন্দ না হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ করাই উচিত।


বাঙালিদের প্রথম যে জিনিসটি মনে আসে তা হল মাছ। আর মাছ হলো বাঙালিদের সবচেয়ে প্রিয় খাবার।মাছ এখনও প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে রয়েছে।আর এমন একটি রেসিপি রয়েছে যা এখনও অনেকের কাছে প্রিয় সেই খাবার হলো মাছের কচুরি। জনপ্রিয় ভাবে ময়দা দিয়ে তৈরি, এই খাবারটি বাইরের দিকে খাস্তা এবং ভিতরে নরম। যদিও এই রেসিপিটি এখন ভারতের সবজায়গায় জনপ্রিয়। তবে, এই খাবারটি এমন একটি যার কোন সঙ্গীর প্রয়োজন নেই। আপনি যদি মাছ প্রেমী হন এবং ভিন্ন কিছু চেষ্টা করতে চান, তবে এই মাছের কচুরি রেসিপিটি অবশ্যই জেনে নেওয়া উচিত।




যা যা প্রয়োজন অর্থাৎ উপকরণ:-

. ৫০০ গ্ৰাম মাছের ফিলেট

২. সিকি কাপ বনস্পতি তেল

. আধ চামচ চিনি

. দেড় চামচ আদাবাটা

. পেঁয়াজ বাটা টি

. নুন প্রয়োজনমতো


এবার পুর তৈরির জন্য উপকরণ:-

. কাপ ময়দা

২. চামচ ঘি

. কাপ জল

. চামচ নুন

. থেকে কাপ ঘি বা তেল



ফিস কচুরি বা মাছের কচুরি



কি ভাবে রান্না করবেন অর্থাৎ প্রনালীঃ -

প্রথম ধাপ:- প্রথমে মাছ গুলি নিন, সেই মাছ ১০ থেকে ১২ মিনিট সেদ্ধ করে চটকে বা বেটে নিন। এবার একটি কড়াই নিন, সেই কড়াইতে তেল গরম করুন এবার তাতে পেঁয়াজ বাটা থেকে মিনিট পর্যন্ত ভাজুন, ভাজার পর তাতে চটকানো বা বাটা মাছ দিন এবং সঙ্গে আদা, চিনি, নুন মিশিয়ে মাঝারি আঁচে বা তাপে ১৫ মিনিট রান্না করুন। তারপর সেটিকে নামিয়ে রাখুন।

দ্বিতীয় ধাপ:- এবার ময়দায় নুন,ঘি এবং জল মিশিয়ে ভালো করে চটকে মেখে নিন এবং লেচি কাটুন। সেই লেচিকে ১৭ ভাগে ভাগ করে এক একটি বল তৈরি করুন।এই বলে প্রতিটির মধ্যে গর্ত করে, তার মধ্যে তৈরি করে রাখা মাছের পুর দিয়ে গর্তের মুখ চেপে বন্ধ করুন।পরে বলগুলিকে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে চ্যাপ্টা করে দিন। এবার খুব সাবধানে আস্তে আস্তে বেলে নিন। দেখবেন যেন ভেতরের পুর বেরিয়ে না যায় সে দিকে একটু খেয়াল রাখবেন।


তৃতীয় ধাপ:- এবারে একটি কড়াই নিন, সেই কড়াইতে ঘি গরম করুন,ঘি গরম হলে তাতে কচুরি গুলি ১৭টি ভেজে ফেলুন। ভাজার সময় কচুরির মাঝখানে চামচ দিয়ে আস্তে চাপ দিবেন, দেখবেন কচুরি ফুলে উঠেছে। এবারে কচুরি গুলি আস্তে আস্তে উল্টেপাল্টে দেবেন,যেন ভেঙে না যায় সে দিকে একটু নজর রাখবেন।এই ভাবেই আধ মিনিট ভাজলেই কচুরির উভয় দিক হালকা কটা রঙ হবে।ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। এবার একটি প্লেটে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে পরিবেশন করতে পারেন, সাথে স্যালাড দিতে ভুলবেন না।

 

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.