খুব সহজেই ও খুব কম সময়ে খেজুরের হালুয়া রান্না করার পদ্ধতি।
একটি ছোট্ট টিপস :-
এখানে জানানোর চেষ্টা করলাম খেজুরের উপকারিতা কি কি ?
• রোগের প্রকোপ কমায় :- প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এই ফলটি খেলে
বাওয়েল মুভমেন্টে মারাত্মক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনো ধরনের পেটের রোগই আর মাথা চাড়া
দিয়ে উঠতে পারে না। প্রসঙ্গত, একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন ৩টি করে খেজুর খেলে শরীরে অন্দরে উপকারী ব্যাকটেরিয়ায় মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে বদহজম, কোলাইটিস মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। তাই আমাদের সকলের খেজুরের উপকারিতা জানা দরকার।
• হাড়ের উন্নতি ঘটে :- খেজুরে উপস্থিত খনিজ এবং ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্তপোক্ত করে দেয় যে বয়স্ক কালে অস্টিও পোরোসিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কমিয়ে দেয়।
• অ্যানিমিয়া রোগকে দূরে রাখে :- শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলেই মূলত এই ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাই তো শরীরে যাতে এই খনিজ টির ঘাটতি কোনও সময় দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুণভাবে সাহায্য করতে পারে। কীভাবে? এই ছোট্ট ফলটি আয়রন সমৃদ্ধি। তাই তো অ্যানিমিয়ার মতো রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভুমিকা নেয়।
• অ্যালার্জি কমায় :- ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণা পত্রে দাবি করা হয়েছিল খেজুরে উপস্থিত সালফার কম্পাউন্ড অ্যালার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আমাদের সকলের খেজুরের উপকারিতা জানা দরকার।
• হার্টের উন্নতি ঘটে :- ডায়াটারী ফাইবারে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে ‘এল ডি এল’ বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরও সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমায়।
• ওজন বাড়ায় :- নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যেতে শুরু করেছে, তারা আজ থেকেই খেজুর খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন। কারণ এই ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরে ভাঙন রোধ করে ওজন বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
• সংক্রমণের আশঙ্কা হ্রাস :- খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা একাধিক রোগকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীরের গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, এই ফলটিতে বেশ কিছু অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপারটিজ ও রয়েছে , ফলে নিয়মিত খেজুর খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও অনেকাংশে হ্রাস পায়। তাই আমাদের সকলের খেজুরের উপকারিতা জানা দরকার।
• খেজুরের অসংখ্য উপকারিতা থাকলেও কিছু কিছু খেজুর গ্রহনে সতর্ক হওয়া উচিত।যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা খেজুর গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন এবং যাদের দেহে পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি তার খেজুর খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
• ডিসক্লেইমার : - ওপরে খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলি জানানোর চেষ্টা করলাম। আর ওপরের সব তথ্য গুলি সঠিক নাও হতে পারে।
• হাড়ের উন্নতি ঘটে :- খেজুরে উপস্থিত খনিজ এবং ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্তপোক্ত করে দেয় যে বয়স্ক কালে অস্টিও পোরোসিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কমিয়ে দেয়।
• অ্যানিমিয়া রোগকে দূরে রাখে :- শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলেই মূলত এই ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাই তো শরীরে যাতে এই খনিজ টির ঘাটতি কোনও সময় দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুণভাবে সাহায্য করতে পারে। কীভাবে? এই ছোট্ট ফলটি আয়রন সমৃদ্ধি। তাই তো অ্যানিমিয়ার মতো রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভুমিকা নেয়।
• অ্যালার্জি কমায় :- ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণা পত্রে দাবি করা হয়েছিল খেজুরে উপস্থিত সালফার কম্পাউন্ড অ্যালার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আমাদের সকলের খেজুরের উপকারিতা জানা দরকার।
• হার্টের উন্নতি ঘটে :- ডায়াটারী ফাইবারে সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে ‘এল ডি এল’ বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরও সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমায়।
• ওজন বাড়ায় :- নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যেতে শুরু করেছে, তারা আজ থেকেই খেজুর খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন। কারণ এই ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরে ভাঙন রোধ করে ওজন বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
• সংক্রমণের আশঙ্কা হ্রাস :- খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা একাধিক রোগকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীরের গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, এই ফলটিতে বেশ কিছু অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপারটিজ ও রয়েছে , ফলে নিয়মিত খেজুর খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও অনেকাংশে হ্রাস পায়। তাই আমাদের সকলের খেজুরের উপকারিতা জানা দরকার।
খেজুর এর অপকারিতা কি?
• খেজুরের অসংখ্য উপকারিতা থাকলেও কিছু কিছু খেজুর গ্রহনে সতর্ক হওয়া উচিত।যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা খেজুর গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন এবং যাদের দেহে পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি তার খেজুর খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
• ডিসক্লেইমার : - ওপরে খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলি জানানোর চেষ্টা করলাম। আর ওপরের সব তথ্য গুলি সঠিক নাও হতে পারে।
যা যা প্রয়োজন অর্থাৎ
উপকরণ :-
১. আটা ৫০০ গ্ৰাম
২. খেজুর ৪০০ গ্ৰাম
৩. ঘি দেড় কাপ
৪. গোলাপ জল ১ কাপ
৫. জাফরান আধ চা -চামচ
৬. এলাচ গুঁড়ো ১ চা -চামচ
৭. চিনি স্বাদমতো


