ফিস বাটার ফ্রাই।fish butter fry।Fish butter fry recipe bangla।

 

ফিস বাটার ফ্রাই।fish butter fry


ফিস বাটার ফ্রাই


একটি ছোট্ট টিপস :-


পায়ের পাতা ফুলে যাওয়ার কারণ ঘরোয়া সমাধান :-


সূচনা :- পায়ের পাতা ফুলে যাওয়ার সমস্যাটি যে কারোরই হতে পারে।এটা নিজে কোন রোগ নয় বরং অন্তর্নিহিত কোন সমস্যার লক্ষণ। সাধারণত যখন টিস্যুর মধ্যে তরল জমা হয় তখন এই সমস্যাটি উদ্ভূত হয়।একে ইডিমা বলে। বিভিন্ন কারণে পা ফুলে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে, যেমন - অতিরিক্ত ওজন, অনেকক্ষণ যাবত বসে বা দাঁড়িয়ে থাকলে,প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিন্ড্রোম (PMS), পুষ্টির ঘাটতি, শারীরিক কসরতের অভাব এবং কম রক্ত সঞ্চালন ইত্যাদি।পায়ে, গোড়ালিতে অথবা পায়ের পাতায় কোন ধরনের আঘাত বা সার্জারির কারণে পা ফোলার সমস্যা হতে পারে। যাদের ডায়াবেটিস আছে, কিডনি বা লিভারের রোগ আছে তাদের এবং গর্ভবতী মহিলাদের এই সমস্যাটি হত্তয়ার প্রবণতা বেশি।এই সমস্যাটি বৃদ্ধি পেলে হাঁটতে বা দাঁড়িয়ে থাকতে অস্বস্তি হয়।পা ফুলে যাওয়ার সাথে আরো যে উপসর্গ গুলো দেখা যায় তা হলো, ব্যথা, জ্বালাপোড়া করা লাল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। সৌভাগ্য ক্রমে প্রচুর কার্যকরী ঘরোয়া উপায় আছে যার দ্বারা পা ফোলা সমস্যাটি নিরাময় করা সম্ভব। নিরাময় করার কয়েকটি পদ্ধতি নিম্নে দেওয়া হলো।



১. মালিশ করা :- পা ফুলে যাওয়ার সমস্যার প্রতিকারে পা মালিশ করা সবচেয়ে ভালো উপায়। এটি আক্রান্ত স্থানে চাপ প্রয়োগ করে কঠিন মাংসপেশীকে শিথিল বা ঢিলা হতে সাহায্য করে এবং রক্ত চলাচলের উন্নতি ঘটায়। এছাড়া অতিরিক্ত তরল নিষ্কাশনকে প্রণোদিত করে ফোলা কমায়।


সরিষার তেল বা অলিভ অয়েল সামান্য গরম করে আক্রান্ত স্থানে মালিশ করুন।

পায়ের পাতার নীচ থেকে উপরের দিকে উঠিয়ে আস্তে আস্তে মালিশ করুন। খুব বেশি চাপ প্রয়োগ করবেন না।

এভাবে দিনে কয়েকবার করুন।

স্নানের সময় বা স্নানের পরে মালিশ করলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়।




২. বিপরীত জল চিকিৎসা :- এই চিকিৎসা কথা শুনে অনেকেই অবাক হবেন নিশ্চই। কিন্তু এই চিকিৎসাটি অনেক কার্যকরী।এই চিকিৎসাটি হলো, আপনার পায়ের পাতার ফোলা কমানোর জন্য অনেক কার্যকরী একটি পদ্ধতি।এক কথায় এই পদ্ধতিটি হলো ঠাণ্ডা গরম জলের থেরাপি। যেখানে গরম জল রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে আর ঠাণ্ডা জল ফোলা জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে।এই প্রকার জল চিকিৎসার জন্যটি বালতি বা গামলার প্রয়োজন হবে।


একটিতে ঠাণ্ডা জল অন্যটিতে গরম জল নিন।

গরম জলের (শরীরে যতটা সহ্য করতে পারে সেই তাপমাত্রা)বালতিতে আপনার পাথেকেমিনিট ডুবিয়ে রাখুন।

তারপর আপনার চরণযুগল গরম জল থেকে উঠিয়ে ঠাণ্ডা জলেমিনিট ডুবিয়ে রাখুন।

এভাবে পর্যায়ক্রমে ১৫ থেকে ২০ মিনিট করুন।

দিনে কয়েকবার এই প্রক্রিয়াটির পুনরাবৃত্তি করুন যতক্ষণ না আপনার পায়ের ফোলার উপশম হয়।




৩. লেবুর জল :- এই লেবু জল খেলে শরীরের অতিরিক্ত তরল বিষাক্ত পদার্থ বাইরে বেরিয়ে যায়, যা পা ফোলা কমতে সাহায্য করে।এটা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে এবং এর প্রদাহরোধী উপকারিতা আছে।

• ২ টেবিল চামচ লেবুর রস কাপ উষ্ণ গরম জলে মেশান।

প্রয়োজন পড়লে সামান্য মধু মিশিয়ে মিষ্টি স্বাদ করে নিতে পারেন।

দিনে কয়েকবার এই পানীয়টি পান করুন। অনেক উপকার পাবেন।



৪. স্বাস্থ্যকর খাবার
:- শরীরের সঠিক কার্যকারিতা জন্য লবনের প্রয়োজন আছে কিন্তু অতিরিক্ত লবন শরীরে জল জমতে সাহায্য করে। তাই অতিরিক্ত লবন গ্ৰহন বর্জন করতে হবে। ক্যাফেইনকেও একই অপরাধে অভিযুক্ত করা যায়,তাই এটি বর্জন করুন। তাই কফি গ্ৰহনের মাত্রা সীমিত করা প্রয়োজন।




৫. যদি আপনার পা ফোলার সমস্যাটি প্রায়ই হয়ে থাকে এবং সেই সাথে ব্যথা থাকে তাহলে একজন চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন বা ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ এটি অন্য কোন স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে যার জন্য সময়মতো চিকিৎসা নেয়া খুবই প্রয়োজন।





যা যা প্রয়োজন অর্থাৎ উপকরণ :-

১. ভেটকি মাছের ফিলেট ৩০০ গ্ৰাম

২. ময়দা ২০০ গ্ৰাম

৩. মাখন ৫০ গ্ৰাম

৪. ডিমটা

৫. আদা বাটাচামচ

৬. পেঁয়াজ বাটাটা

৭. কাঁচা লঙ্কা বাটাটে

৮. রসুন বাটাথেকেকোয়া

৯. বেকিং পাউডার আধ চামচ

১০. চিনি চার ভাগের এক ভাগ চামচ

১১. ভাজার জন্য বনস্পতি পরিমাণমতো

১২. নুন প্রয়োজনমতো


ফিস বাটার ফ্রাই


কি ভাবে রান্না করবেন অর্থাৎ প্রনালীঃ -

প্রথম ধাপ :- প্রথমে মাছ গুলোকে ধুয়ে নুন-জলে অথবাচামচ ভিনিগারকাপ জলে গুলে নিয়ে মাছের ফিলেট ১০ মিনিট ভিজিয়ে নিন।পরে পরিস্কার জলে ধুয়ে জল ঝরিয়ে রাখুন। এবার ময়দায় বেকিং পাউডার মিশিয়েকাপ জলে ময়দা গুলে ডিম ভেঙে ভালো করে মিশিয়ে,মাখন বাকি সব মশলা বাটা দিয়ে ফেটিয়ে গোলা তৈরি করুন।

প্রয়োজন পড়লে অল্প জল দিতে পারেন,গোলা ঘন হবে। এভাবে গোলা তৈরি হলে, এবারে একটি কড়াই নিন, সেই কড়াইতে বনস্পতি গরম করে এক একটি ফিলেট গোলায় ডুবিয়ে ছাঁকা বনস্পতিতে লালচে করে ভেজে তুলে নিন।ব্যস এই ভাবেই তৈরি করে ফেলুন আজকের এই রেসিপিটি যেটি হলো 'ফিস বাটার ফ্রাই' এবার এটিকে গরম গরম পরিবেশন করতে পারেন। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.